আরশোলা খুঁজে পাওয়া কঠিন এমন স্থানে থাকে যেমন, সিঙ্কের পাইপ, সিলিন্ডারের নিচে, ফ্রিজের নিচের স্থান। এবং তাই তারা সহজেই নিয়মিত ও মাসিক রান্নাঘর পরিষ্কারের সামগ্রী থেকে পালিয়ে বাঁচে। আপনার অদৃষ্টে তারা খাবার ও বাসনপত্রে ঘুরে বেড়ায়, জীবাণু ছড়ায় এবং খাদ্যে বিষক্রিয়া ছড়ায়। সেই কারণে, স্পেশাল সলিউশন লাল হিট দিয়ে লুকিয়ে থাকা আরশোলা মেরে ফেলা গুরুত্বপূর্ণ। এটার ‘ডিপ রিচ নজেল’ এমনকি লুকানো আরশোলা মেরে ফেলে।
আপনার বাড়িতে উপদ্রব সৃষ্টি করে এবং রোগ ছড়ায় আপনার বাড়িতে উপদ্রব সৃষ্টি করে এবং রোগ ছড়ায় এমন সব পোকামাকড় সম্পর্কে জানুন।
আরশোলা মানুষের থেকেও প্রাচীন। তারা প্রায় ডাইনোসরাসের সময় থেকে রয়েছে। তাদের প্রজাতির দীর্ঘায়ুর থেকে স্পষ্ট হয় তারা কতটা কঠিন। আরশোলা খাবার ছাড়া এক মাস পর্যন্ত বাঁচতে পারে। প্রায়ই 4000 প্রজাতির আরশোলা পৃথিবীতে পাওয়া যেতে পারে। তারা উষ্ণ পরিবেশ পছন্দ করে এবং এগুলি বাড়িতে ও বাড়ির আশেপাশে থাকে। তারা নোংরা জায়গায় যাতায়াত করে এবং খাদ্য দূষিত করতে পারে যার ফলে কিছু রোগ হতে পারে।
প্রতিটি শত্রুর ক্ষমতা আর দুর্বলতা থাকে। যদি আপনি লক্ষ কে সঠিক ভাবে ধরতে পারেন তাহলে আপনি ওটাকে মারতে পারবেন।
প্রতিটি শত্রুর ক্ষমতা আর দুর্বলতা থাকে। যদি আপনি লক্ষ কে সঠিক ভাবে ধরতে পারেন তাহলে আপনি ওটাকে মারতে পারবেন।
বুকে ভর দিয়ে চলা পোকামাকড় যেমন পিঁপড়ে, ছাড় পোকা এবং আরও অনেক পোকামাকড়ের ক্ষেত্রে আপনি লাল হিট ব্যবহার করতে পারেন।
যদি আপনি ভুল করে লাল হিট স্প্রে করে ফেলেন তাহলে অবিলম্বে বিষাক্ত কাপড় এবং জুতো সরিয়ে ফেলুন। চামড়ার যে জায়গায় স্প্রে লেগেছে তা অবিলম্বে সাবান ও জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে ভুলবেন না। যদি চোখে লেগে যায় তাহলে অন্তত 15 মিনিট ধরে চোখ জল দিয়ে ধুয়ে নিন। যদি আপনি স্নায়বিক দুর্বলাবস্থা, উদ্বেগ, অসমক্রিয়া, খিঁচুনি বা অ্যালার্জির মতো বিষক্রিয়ার উপসর্গ দেখতে পান তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসা করান।
লাল হিট পোষ্যদের কাছে বিষ হতে পারে। যখন লাল হিট ব্যবহার করছেন তখন যেন ঘরে কোন পোষ্য না থাকে তা খেয়াল রাখবেন। অ্যাকোয়ারিয়াম নিরাপদভাবে কভার রাখা দরকার এবং যেকোন পাখি বা অন্যান্য প্রাণী ঘর থেকে অপসারন করবেন।
আপনার বাড়ি পোকামাকড়ের মুক্ত রাখার পরামর্শ ও কৌশল!